নওগাঁর নিয়ামতপুরে এক ব্যক্তির কাছ থেকে জোর করে পাঁচ লাখ টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) নিয়ামতপুর সদরে এ ঘটনা ঘটেছে। এঘটনায় ভুক্তভোগীর মেয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ও সংবাদ সম্মেলন করেছেন।
ভুক্তভোগী ব্যক্তির নাম রফিকুল ইসলাম। বাড়ি উপজেলার ধর্মপুর গ্রামে। আর অভিযুক্ত ব্যক্তি একই গ্রামের আইনাল হকের ছেলে সানোয়ার হোসেন। তবে সানোয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, রফিকুল ইসলাম গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সকালে জমি ক্রয়ের উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে পাঁচ লাখ টাকা নিয়ে নিয়ামতপুর সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে যান। বেলা আনুমানিক ১২টার দিকে একই গ্রামের বাসিন্দা সানোয়ার ও তার লোকজন রফিকুল ইসলামকে রেজিস্ট্রি অফিস থেকে অন্যত্র নিয়ে যায়। বিষয়টি সন্দেহজনক মনে হলে পরিবারের পক্ষ থেকে আইনি সহায়তার জন্য ৯৯৯ নম্বরে ফোন করা হয়। পরে নিয়ামতপুর থানা পুলিশ সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে এসে খোঁজাখুঁজি শুরু করে।
লিখিত অভিযোগ সূত্রে আরও জানা যায়, অভিযুক্তরা রফিকুল ইসলামকে বি়ভিন্ন স্থানে ঘোরাঘুরি করে তাঁর কাছ থেকে পাঁচ লাখ টাকা ছিনিয়ে নিয়ে নিয়ামতপুর থানা এলাকায় রেখে চলে যায়।
রফিকুল ইসলামের মেয়ে মোসা. কেথি বলেন, 'খবর পেয়ে বেলা প্রায় তিনটার দিকে গিয়ে আমি আমার পরিবারের লোকজন বাবাকে থানা সংলগ্ন এলাকায় অসুস্থ অবস্থায় দেখতে পাই। পুলিশের পরামর্শে বাবাকে নিয়ামতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়।' তিনি তাঁর আমার বাবার কাছ থেকে পাঁচ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় সুষ্ঠু বিচার দাবী করেন।
অভিযোগের বিষয়ে অভিযুক্ত সানোয়ারের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঘটনার কথা (অভিযোগ) অস্বীকার করেন। তিনি দাবি করেন, রফিকুল ইসলামের কাছে তাঁর ৩ লাখ ৭৬ হাজার টাকা পাওনা রয়েছে।
এ বিষয়ে নিয়ামতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম বলেন, অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ভুক্তভোগী ব্যক্তির নাম রফিকুল ইসলাম। বাড়ি উপজেলার ধর্মপুর গ্রামে। আর অভিযুক্ত ব্যক্তি একই গ্রামের আইনাল হকের ছেলে সানোয়ার হোসেন। তবে সানোয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, রফিকুল ইসলাম গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সকালে জমি ক্রয়ের উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে পাঁচ লাখ টাকা নিয়ে নিয়ামতপুর সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে যান। বেলা আনুমানিক ১২টার দিকে একই গ্রামের বাসিন্দা সানোয়ার ও তার লোকজন রফিকুল ইসলামকে রেজিস্ট্রি অফিস থেকে অন্যত্র নিয়ে যায়। বিষয়টি সন্দেহজনক মনে হলে পরিবারের পক্ষ থেকে আইনি সহায়তার জন্য ৯৯৯ নম্বরে ফোন করা হয়। পরে নিয়ামতপুর থানা পুলিশ সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে এসে খোঁজাখুঁজি শুরু করে।
লিখিত অভিযোগ সূত্রে আরও জানা যায়, অভিযুক্তরা রফিকুল ইসলামকে বি়ভিন্ন স্থানে ঘোরাঘুরি করে তাঁর কাছ থেকে পাঁচ লাখ টাকা ছিনিয়ে নিয়ে নিয়ামতপুর থানা এলাকায় রেখে চলে যায়।
রফিকুল ইসলামের মেয়ে মোসা. কেথি বলেন, 'খবর পেয়ে বেলা প্রায় তিনটার দিকে গিয়ে আমি আমার পরিবারের লোকজন বাবাকে থানা সংলগ্ন এলাকায় অসুস্থ অবস্থায় দেখতে পাই। পুলিশের পরামর্শে বাবাকে নিয়ামতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়।' তিনি তাঁর আমার বাবার কাছ থেকে পাঁচ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় সুষ্ঠু বিচার দাবী করেন।
অভিযোগের বিষয়ে অভিযুক্ত সানোয়ারের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঘটনার কথা (অভিযোগ) অস্বীকার করেন। তিনি দাবি করেন, রফিকুল ইসলামের কাছে তাঁর ৩ লাখ ৭৬ হাজার টাকা পাওনা রয়েছে।
এ বিষয়ে নিয়ামতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম বলেন, অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
সবুজ সরকার